Author জুয়েল মাজহার

জন্ম ১৯৬২ সালের ২০ জানুয়ারি। নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া থানার গড়াডোবা ইউনিয়নের সাখড়া গ্রামে। পিতা মুকদম আলী, মা বেগম নূরজাহান (সরু)। দুজনই প্রয়াত। বন্ধু শিরিন সুলতানা ও পুত্র অর্ক মাজহারের সঙ্গে থাকেন ঢাকায়। পেশা সাংবাদিকতা। কৈশোরে নিরুদ্দেশযাত্রা। দীর্ঘ ভবঘুরে জীবন। যৌবনের একটা বড় অংশ কেটেছে বৃহত্তর সিলেটের পাহাড়ে। বিশেষত হবিগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল ও মৌলভীবাজারে। ঘৃণা করেন বৈষম্য, জাতিবৈর, সকল প্রকারের অন্ধতা। ঘৃণা করেন পৃথিবীকে খণ্ডক্ষুদ্র-করে-দেওয়া সীমান্ত নামের ‘খাটালের বেড়া’। লেখেন মূলত কবিতা। কালেভদ্রে সাহিত্যশিল্প বিষয়ে গদ্যও লেখেন। বিচিত্র বিষয়ে প্রচুর অনুবাদও করেন ইংরেজি থেকে বাংলায় আর বাংলা থেকে ইংরেজিতে।

কবিতাবই: ‘দর্জিঘরে একরাত’, ‘মেগাস্থিনিসের হাসি’, ‘দিওয়ানা জিকির’, ‘নির্বাচিত কবিতা’, ‘রাত্রি ও বাঘিনী’ ও ‘বসন্তরূপক হাসি’।

অনুবাদগ্রন্থ: ‘কবিতার ট্রান্সট্রোমার’ নোবেলজয়ী সুইডিশ কবি টোমাস ট্রান্সট্রোমারের বাছাই করা কবিতার অনুবাদ সংকলন। ‘দূরের হাওয়া’ প্রাচীন কাল থেকে আধুনিক কাল পর্যন্ত বিভিন্ন ভাষার গুরুত্বপূর্ণ ২০০ কবিতার অনুবাদগ্রন্থ।

পুরস্কার ও সম্মাননা: ১. ‘জীবনানন্দ দাশ কবিতাপুরস্কার ২০১৯’ ২. ভারতের পশ্চিমবঙ্গের (কলকাতার) ঐহিক সাহিত্যগোষ্ঠির ‘ঐহিক মৈত্রী সম্মাননা ২০২০’ ৩. ’নির্বাচিত কবিতা’ বইয়ের জন্য ’বেহুলাবাঙলা বেস্টসেলার বই সম্মাননা ২০১৯' ৪. রাত্রি ও বাঘিনী কাব্যগ্রন্থের জন্য 'শব্দঘর-নির্বাচিত সেরা বই-২০২১' সম্মাননা পুরস্কার।