Something about our authors goes here.
Authors

ইয়ার খান। ক্ষুরের নিচে চুলের সংশয় নিয়ে দাঁড়াতে পছন্দ করেন। হাঁটছেন কবিতায় নিজস্ব ভাষা নির্মানের পথে। জন্ম ১৯৯৭ যশোরে, বেড়ে ওঠা সিরাজগঞ্জে।
1 Articles
জন্ম ১৭ মে বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জে। বেড়ে উঠেছেন বন্দরনগরী নারায়ণগঞ্জে। প্রকাশিত ভাষান্তরিত বইসমূহ : ‘পাবলো পিকাসোর কবিতা’ (২০১৯), চার্লস বুকোস্কির অপ্রকাশিত কবিতা : ‘সোজা তোমার কবরে যাও’ (২০২১), জঁ ককতোর বাছাই কবিতা : ‘যুদ্ধ বিদ্যালয়’ (২০২১), ‘আফগানিস্তানের কবিতা’ (২০২২), মাও সেতুঙের কবিতা সংগ্রহ : ‘আকাশে আলো আনে মোরগের ডাক’ (২০২২)। এছাড়াও বেশ কয়েকটি অনুবাদ গ্রন্থ প্রকাশের অপেক্ষায় আছে।
1 Articles
মন বলে লিখে রাখতে, তাই লেখেন; নইলে ঘুম হবে না। কথা বলতে ভালোবাসেন বলে পেশায় উপস্থাপক। ভালোবাসেন আবৃতি করতে, রান্না করতে। তিনি একই সঙ্গে ঘরোয়া, ওয়ার্কহলিক এবং অ্যাম্বিশাস।
নিজের স্বপ্ন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘একদিন আমি একটা বাড়ি বানাব। হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল, কবুতর, কুকুর-বিড়াল আর গাছেদের বাড়ি। ঢেঁকি, খড়কুটো, শাক-সবজি, ফল আর মাছেদের বাড়ি। বুকভর্তি ভালোবাসা নিয়ে উঠে আসা একগুচ্ছ হৃদয়বান মানুষের জন্য উন্মুক্ত থাকবে সে বাড়ির সদর দরজা।’
1 Articles
দীর্ঘ একাডেমিক নাম আবরার আহসান চৌধুরী। ডাকনাম আসিফ। পৃথিবীর অদ্ভুত রেজিস্টার খাতাগুলোয় কোথাও মিডল নেম লেখে না, কোথাও আবার পদবি লেখে না। তাছাড়া আবরার নামটা মায়ের দেয়া। আর আসিফ, বাবার। লেখার খাতায় আর গানের খাতায় তাই আসিফ আবরার নামটাই পাকেচক্রে রেজিস্টার হয়ে গেল।
একাডেমিক পড়াশোনা সেন্ট জোসেফ, নটরডেম, বিইউপি আর নর্থসাউথে। টুকটাক গান আর আবৃত্তি শেখা ছায়ানট আর বৈকুন্ঠে। গুচ্ছের একাডেমিক আর প্রফেশনাল সনদ প্লেন বানিয়ে উড়িয়ে দেবার স্বপ্ন দেখেন প্রায়ই, হয়ে ওঠে না। বেঁচে থাকতে টাকাপয়সা লাগে বলে সপ্তাহে পাঁচ দিন কর্পোরেট সেজে থাকতে হয়।
প্রথম কবিতার বই ‘কলম্বাস! কাছে এসো’ বেরোয় ২০১৬-তে। তারপর ২০১৮-তে সাই-ফাই/ ফ্যান্টাসি ঘরানার উপন্যাস ‘টুকুন, তিতিন আর কাফকিন’। ২০২২-এ হরর উপন্যাস ‘বিলায়াল’। নিজের হেভিমেটাল ব্যান্ড করার বিচিত্র অভিজ্ঞতা নিয়ে ২০২৩-এ কিশোর উপন্যাস ‘আই হ্যাড আ ব্যান্ড’। একটা সময়ের পর পত্রপত্রিকা, লিটল ম্যাগাজিন, সব থেকেই স্বেচ্ছা বিরতি নিয়েছিলেন, কারণ মূলত অলসতা।
হেভিমেটাল গানবাজনা চলছে বহুদিন। সে আরেক গল্প।
পরিচয় দেবার পর মনে হয় আসল কথাই বলা হলো না। পরিচয় মূলত অন্য হাতে লেখা ইতিহাস। তা দিয়ে কি আর সব সময় মানুষ বোঝা যায়? মাঝে মাঝে তো এরকমও মনে হয়, ভদ্রলোক এক পরাজিত জেনারেল। হু হু বাতাসের দিনে হঠাৎ হুংকার ছেড়ে বলেন, ‘সোলজার! বলে এসো! তার কোনো চিঠি আমি পাইনি কখনো!’
1 Articles
কথাসাহিত্যিক জন্ম: ফেব্রুয়ারি ১, ১৯৭৭। বাংলাদেশ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও আমেরিকান ওয়ার্লড ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর। পেশা: ব্যবসা। উপন্যাস জাতিস্বর, পৃথিবীলোক, কালের নায়ক, বায়বীয় রঙ এবং আন্ডারগ্রাউন্ড গল্প সংকলন: জগৎ বাড়ি। কিশোর গল্প সংকলন: সবুজ ঘাসে মুক্ত বেশে। রাজনৈতিক নিবন্ধ: অরক্ষিত দেশে অবরুদ্ধ সময়ে। পুরস্কার: আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার ২০১০।1 Articles


কবি। বাড়ি বর্ধমান শহরে। পেশায় ইংরেজির শিক্ষক। কাব্যগ্রন্থ দুটি। প্রথমটি ‘বর্ণসেপাই’; প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালে আর দ্বিতীয়টি ‘শেকড়ের দেশ’; প্রকাশিত হয় ২০১৯ সালে। বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিনে নিয়মিত লেখা প্রকাশিত হয়।
1 Articles
পেশায় শিক্ষক। মেহেরপুর জেলার সক্রিয় সংস্কৃতিকর্মী তিনি। প্রকাশিত গল্পগ্রন্থের সংখ্যা পাঁচ। দেশভাগ, মুক্তিযুদ্ধ, সমকালীন সামাজিক সংঘাত থেকে শুরু করে ব্যক্তির সাংসারিক টানাপোড়েন ও মনস্তাত্তিক সংকট তাঁর গল্পে উপজীব্য হয়ে উঠেছে। ‘অনতিক্রম’, ‘পুনরুত্থান’, ‘অশনির ছন্দ’, ‘বৃন্তচ্যুত’ তাঁর উল্লেখযোগ্য গল্পগ্রন্থ।
1 Articles
শামীম রেজা একইসঙ্গে কবি, কথা সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। তাঁর জন্ম ২৩ ফাল্গুন ১৩৭৭ (১৯৭১ সালের ৮ মার্চ), বরিশালের ঝালকাঠি জেলার কাঁঠালিয়ার জয়খালি গ্রামে, মামাবাড়িতে। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে ‘নিম্নবর্গের মানুষ : বাংলাদেশ ও পশ্চিম বাংলার কবিতা-তুলনামূলক আলোচনা’ শীর্ষক অভিসন্দর্ভের জন্য পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০১১ সালের ডিসেম্বর মাসে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে যোগদান করেন। পরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট’; বর্তমানে এর পরিচালক তিনি। শামীম রেজার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে—‘পাথরচিত্রে নদীকথা’, ‘নালন্দা, দূর বিশ্বের মেয়ে’, ‘যখন রাত্তির নাইমা আসে সুবর্ণনগরে’, ‘হূদয়লিপি’, ‘দেশহীন মানুষের দেশ’ ইত্যাদি। এর মধ্যে ‘যখন রাত্তির নাইমা আসে সুবর্ণনগরে’ কাব্যগ্রন্থের জন্য ২০০৭ সালে তিনি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় প্রবর্তিত ‘কৃত্তিবাস’ পুরস্কার লাভ করেছেন।
1 Articles
কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, সমালোচক ও অনুবাদক। প্রাচীন জেলা শহর যশোর। সীমান্তবর্তী থানা শার্শা। চারদিক বিল বাওড় ও সোনামুখীর রহস্যে ঘেরা বদ্বীপের মতো গ্রাম স্বরূপদহ। এখানেই জলের সঙ্গে জলকেলি খেলতে খেলতে বেড়া ওঠা। একাডেমিক পড়াশুনা যথাক্রমে : স্বরূপদহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শার্শা পাইলট হাইস্কুল (বর্তমানে মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়), যশোর ক্যান্টনমেন্ট কলেজ এবং সর্বশেষ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স। নাটকের প্রতি বিশেষ আগ্রহের কারণে থিয়েটার স্কুল থেকে এক বছরের একটি কোর্স সম্পন্ন করেন। ২১তম ব্যাচের প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়েও ভেতরে শিল্পের নতুন অস্থিরতায় অভিনয় ছেড়ে সার্বক্ষণিক মনোনিবেশ করেন লেখালেখিতে। বাংলা একাডেমিতে সরকারি অনুদানে তরুণ লেখক প্রকল্পে বৃত্তি নিয়ে কাটান অর্ধবর্ষ। বর্তমানে অধ্যক্ষ ও পরিচালক নলেজ ট্রি অ্যাকাডেমি। ‘জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ’ এর ইংরেজি বিভাগের লেকচারার। প্রকাশিত বই : আদিপাপ (ছোটোগল্প সংকলন, ২০১৪), অনুবাদ : জাদুর আংটি (শিশুতোষ উপন্যাস, ২০১৪), অদ্ভুত সাহায্যকারী (বেলারুশের শিশুতোষ গল্প সংকলন-১, ২০১৫)
1 Articles