Something about our authors goes here.
Authors
হাসনইন হীরার জন্ম সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানার বাঙ্গালা গ্রামে । জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বর্তমানে তিনি একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে সহকারী ব্যবস্থাপক হিসাবে কর্মরত আছেন। লিখছেন দ্বিতীয় দশক থেকে। ‘বাঁক বাচনের বৈঠা’ তার প্রথম কাব্যগ্রস্থ। এই গ্রন্থের জন্য তিনি অর্জন করেছেন, জেমকন তরুণ কবিতা পুরস্কার-২০২০।
1 Articlesস্থায়ীনিবাস কুমিল্লা, বাংলাদেশ। পেশায় শিক্ষক; পদবি অধ্যক্ষ। চাকরিসূত্রে সিলেটে বাস। অ্যাকাউন্টিং নিয়ে স্নাতকোত্তর করলেও সাহিত্যের প্রতি অনুরাগ ছোটোবেলা থেকেই। হাইকু ছাড়াও প্রবন্ধ, ছোটোগল্প, অণুগল্প লিখে থাকেন তিনি। উচ্চমাধ্যমিক স্তর থেকে স্নাতকোত্তর শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য অ্যাকাডেমিক বই লিখেছেন সাতটি। হাইকুর প্রতি আগ্রহ বেশ পুরনো। বাংলাদেশ ও কলকাতার পত্রিকা ও ওয়েবজিনগুলোতে নিয়মিত হাইকু লিখছেন। উল্লেখ্য, অমর একুশে বইমেলা ২০২২, ঢাকাতে তাঁর রচিত প্রথম হাইকুগ্রন্থ ‘ইউক্লিডের আঙুলে বৃত্তের চাঁদ’ প্রকাশিত হয়েছে।
1 Articlesজন্ম মাদারীপুর জেলার শিবচরে। শিবচর নন্দকুমার ইনস্টিটিউশন থেকে মাধ্যমিক, ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসহ স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। চাকুরী করেছেন 'দৈনিক আজকের কাগজ'-এ 'গণ সাহায্য সংস্থা'য়। বর্তমানে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকে ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার পদে কর্মরত। লেখকের প্রকাশিত কবিতার বই: ‘রাত্রিলিপি’ (২০২৪), ‘বিপন্ন ডানায় উড়ে’ (২০২৫)।
1 Articlesজন্ম ৭ জানুয়ারি ১৯৬৯। পেশায় শিক্ষক। প্রকাশিত কবিতার বই : ডার্করুম মঘানক্ষত্র, ইন্দ্রজাল কমিকস, মায়াতাঁত, নৈশ শিস, আত্মবিষ, যক্ষের প্রতিভূমিকা, অসুস্থ শহর থেকে, অ্যাসিড বালব্, স্বনির্বাচিত কবিতা। আমার অ্যাম্বুশ (গদ্যগ্রন্থ)। সম্পাদিত কবিতাসংকলন: উত্তরপূর্বের তরুণ কবিদের শ্রেষ্ঠ বাংলা কবিতা উত্তরপূর্বের কবিতা, ত্রিপুরার বাংলা কবিতা।1 Articles
কবি ও প্রাবন্ধিক। স্নাতকোত্তর, গবেষণারত। সাতটি কবিতার বই, দুটি প্রবন্ধের ও একটি অনুবাদের বই প্রকাশিত হয়েছে। দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলার লুপ্তপ্রায় এক লোকসংগীত কাঁদনাগীত : সংগ্রহ ও ইতিবৃত্ত-এর জন্য পেয়েছেন ২০২০ সালের ‘পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি’ পুরস্কার ‘কৃত্তিবাস মাসিক পুরস্কার ২০১৯' পুরস্কার। তাঁর কবিতার বইগুলোও বিভিন্ন পুরস্কার পেয়েছে। যেমন : রাঢ় বাংলা রোদ্দুর সম্মান, বইতরণী পুরস্কার, শব্দপথ যুব সম্মান এবং এখন শান্তিনিকেতন পদ্য সম্মান। গবেষণা ছাড়া অনুবাদের কাজেও অর্জন করেছেন দক্ষতা।1 Articles
জন্ম পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুরে। নিজের পরিচয়ে তিনি বলেন, ‘না থাকলেও বা কি, এমন পিঁপড়ে তুল্য। উপলব্ধি লিখি। এমন লিখি এবং পড়ি খাটুনি উসুল করে আনন্দ নিই। লেখা পড়ে আর কেউ খুশি হলে বোনাস। বয়স সাতষট্টি। পেটের দায়ে ব্যাংকে ট্রান্সফারের চাকরি করেছি। সুদখোর সময় কাঁড়িয়ে নিয়েছে। যখন যেখানে গিয়েছি স্মৃতি আর বই সঞ্চয় করেছি। রিটায়ার্ড করে স্মৃতি লিখি, বই পড়ি।’
1 Articlesকবিতা, গদ্য, অনুবাদ মিলিয়ে তনুজের বইয়ের সংখ্যা সাত। শেষ দুটো বই : ‘হাতুড়িকে দর্শনীয় করে তোলার কৌশল’ ও ‘অযথা চিঠিপত্র বিলি না করে পোস্টাপিসটা খুলে যাচ্ছে সামহন্তা ফুলে’। সম্পাদনা করেন একটি লিটল ম্যাগাজিন—‘হারাকিরি’। ‘হারাকিরি’ নামেই একটি স্বাধীন প্রকাশনা সংস্থা চালান। থাকেন আগরতলা, ত্রিপুরায়। আগরতলার কবি-লেখকেরা তাকে কলকাতার সিক্রেট এজেন্ট ভাবেন। কলকাতাইয়া কবি-লেখকদের ধারণা, নির্ঘাৎ বাংলাদেশি। ও হ্যাঁ, আসলেই বাংলাদেশি।
1 Articlesকবি, চিত্রকর ও অনুবাদক। জন্ম রাজশাহীতে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যয়ন শেষে বর্তমানে সরকারের প্রশাসন বিভাগে কর্মরত।1 Articles